জাটকা সংরক্ষণ ও মা ইলিশ সংরক্ষণে বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালিয়ে ২৫ জেলেকে আটক করা হয়েছে। আটক জেলেদের ভ্রাম্যমাণ আদালতের জেল-জরিমানা করা হয়।
ঝালকাঠিতে জেলা মৎস্য কর্মকর্তা মো. রবিউল ইসলাম নেতৃত্বে অভিযান চালিয়ে সাত ব্যবসায়ীকে সাত হাজার টাকা জরিমানা করা হয়। ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করেন জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট শফিউল আলম। তিনি বলেন, ৩ নভেম্বর পর্যন্ত এ অভিযান অব্যাহত থাকবে। মাদারীপুরের শিবচরে পদ্মায় অভিযান চালিয়ে ৫ জনকে আটক করা হয়েছে। তাদের ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে বিভিন্ন মেয়াদে সাজা দেওয়া হয়। এছাড়া ৬ কেজি ইলিশ ও ২০ হাজার মিটার কারেন্ট জাল ধ্বংস করা হয়। জেষ্ঠ্য উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা ফেরদৌস ইবনে রহিম এ তথ্য জানান। ভোলার চরফ্যাশনে মৎস্যসম্পদ কর্মকর্তা তানভীর আলমের নেতৃত্বে অভিযানকালে ৮ জেলেকে আটক করা হয়েছে। আটক জেলেদের ৩০ হাজার টাকা জরিমানা করেন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মদ সালেক মুহিত। এ সময় জব্দ করা হয় ৮০ কেজি ইলিশ। চাঁদপুরের ফরিদগঞ্জে প্রকাশ্যে ইলিশ মাছ বিক্রিকালে ১৮৬ কেজি ইলিশ মাছ জব্দ করা হয়। এর সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগে তিন মাছ ব্যবসায়ীর ১৫ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়। ভারপ্রাপ্ত উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট এআরএম জাহিদ হাসান ইলিশ জব্দ ও জরিমানার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। চট্টগ্রামের আনোয়ারায় জেষ্ঠ্য মৎস্য কর্মকর্তা মো. রাশিদুল হকের নেতৃত্বে অভিযান পরিচালনা করা হয়। অভিযানে কালাবিবির দিঘি মৎস্য আড়ত থেকে ১৫ কেজি, বারশত কালিবাড়ি থেকে ১৩ কেজি, বটতলী থেকে ৩ কেজিসহ মোট ৩১ কেজি মাছ জব্দ করা হয়।