বাবা শত্রুঘ্ন সিনহা হাসপাতালে দিন কয়েক থাকার পর অবশেষে ছাড়া পেয়েছেন। কিন্তু এর মাঝেও ভাই-বোনের ‘চুলোচুলি’ কিছুতেই থামার নাম নিচ্ছে না! আর সেই কাদা ছোঁড়াছুড়ি চলছে সিংহভাগ সামাজিক মাধ্যমে। বিয়ে নিয়ে পরিবারে চূড়ান্ত অশান্তি! এসবের মাঝেই হাসপাতাল থেকে ফিরে নিন্দুকদের থামিয়ে শত্রুঘ্ন বলছেন, এর থেকে অনেক বড় সমস্যা দেখেছি। এটা তো কিছু না। আমরাও আর পাঁচটা সাধারণ পরিবারের মতোই। বিয়ে নিয়ে কোন পরিবারে মতবিরোধ হয় না! আর আমাদের পরিবারকেই বা কেন অনর্থক আক্রমণের শিকার হতে হচ্ছে? নায়িকাদের সম্পর্কে ‘গোপন তথ্য’ ফাঁস করলেন মনীষানায়িকাদের সম্পর্কে ‘গোপন তথ্য’ ফাঁস করলেন মনীষা বাবা যখন বিয়ে নিয়ে অনধিকার চর্চার প্রতিবাদ করছেন, তখন শ্বশুরবাড়িতে বসে মনখারাপ সোনাক্ষী সিনহার। মোটে দু সপ্তাহ হয়েছে জাহির ইকবালের বাড়িতে গিয়েছেন। আর এর মধ্যেই মা-বাবার জন্য মনখারাপ অভিনেত্রীর। রবিবার ছুটির দিনে বিয়ের কিছু অদেখা মুহূর্ত শেয়ার করে সোনাক্ষী লিখেছেন, “বিয়ের পর মা যখন বুঝতে পারলো যে আমি বাড়ি ছেড়ে শ্বশুরবাড়িতে যাচ্ছি, মা কেঁদে ফেলেছিল। আমি তখন সান্ত্বনা দিয়ে বলেছিলাম, মা চিন্তা কোরো না। এই তো জুহু থেকে বান্দ্রা মাত্র ২৫ মিনিটের দূরত্ব। কিন্তু আজ যেন ওঁদের একটু বেশিই মিস করছি। তাই নিজেকেও এই একইভাবে সান্ত্বনা দিয়ে যাচ্ছি। ভাবছি বাড়িতে আজ বোধহয় রবিবার উপলক্ষে সিন্ধি কারি রান্না হয়েছে। খুব তাড়াতাড়ি যাচ্ছি। হোটেলে আগুন, অল্পের জন্য বাঁচলেন চঞ্চল চৌধুরীহোটেলে আগুন, অল্পের জন্য বাঁচলেন চঞ্চল চৌধুরী ২৩ জুন নিজস্ব অ্যাপার্টমেন্ট ‘অওরিয়েত’-এ প্রিয়জনদের সাক্ষী রেখে বিয়ে সারেন সোনাক্ষী ও জাহির। মেয়ের পাশেই হাসিমুখে দাঁড়িয়ে ছিলেন শত্রুঘ্ন সিনহা ও তাঁর স্ত্রী পুনম। তবে সোনাক্ষী-জাহিরের বিয়ে নিয়ে সোশাল মিডিয়াতেও কাঁটাছেড়ার অন্ত নেই। নিন্দুকদের কটাক্ষ, ব্যঙ্গ, বিদ্রুপ চলছেই। এর মাঝেই বোনের স্বামী জাহির ইকবালকে নাপসন্দ হওয়ার কথা বলেছেন ভাই লব সিনহা।
